Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

Title
Meteorological Agriculture Bulletin District: Kishoreganj
Details

আবহাওয়া ভিত্তিক কৃষি বিষয়ক বুলেটিন জেলা: কিশোরগঞ্জ 

তারিখ : ০২.১০.২০২৪ বুলেটিন নং ৫৮৬  

০২.১০.২০২৪ থেকে ০৬.১০.২০২৪ পর্যন্ত কৃষি আবহাওয়া বিষয়ক বুলেটিন  

গত ৪ দিনের আবহাওয়া পরিস্থিতি ২৮.০৯.২০২৪ থেকে ০১.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত

আবহাওয়ার স্থিতিমাপ(প্যারামিটার)

২৮.০৯.২০২৪

২৯.০৯.২০২৪

৩০.০৯.২০২৪

০১.১০.২০২৪

সীমা

বৃষ্টিপাত (মি.মি)

৮.০

৬.০

০.০

০.০

০.০-৮.০ (১৪.০)

সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড)

৩২.২

৩১.২

৩১.২

৩৩.৪

৩১.২-৩৩.৪

সর্বনিমণ তাপমাত্রা (ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড)

২৬.৭

২৭.০

২৭.০

২৬.২

২৬.২-২৭.০

আপেক্ষিক আর্দ্রতা (শতকরা)

৭২.০-৯৭.০

৮২.০-৯৮.০

৮৩.০-৯৬.০

৭৪.০-৯৬.০

৭২.০-৯৮.০

বাতাসের গতিবেগ (কিমি/ ঘন্টা)

৩.০

২.৫

২.৮

২.৫

২.৫-৩.০

বাতাসের দিক

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

মেঘের পরিমান (অক্টা)

৬.১-৭.৫

 

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর হতে প্রাপ্ত আগামী ৫ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস ০২.১০.২০২৪ থেকে ০৬.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত

আবহাওয়ার স্থিতিমাপ(প্যারামিটার)

০২.১০.২০২৪

০৩.১০.২০২৪

০৪.১০.২০২৪

০৫.১০.২০২৪

০৬.১০.২০২৪

সীমা

বৃষ্টিপাত (মি.মি)

১৬.৬

১৩.৪

১৭.৫

১২.২

২.২

২.২-১৭.৫ (৬১.৯)

সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড)

৩২.৩

৩১.০

৩২.১

৩০.৪

৩০.৭

৩০.৪-৩২.৩

সর্বনিমণ তাপমাত্রা (ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড)

২৬.৩

২৫.৭

২৫.৪

২৪.৮

২৪.৬

২৪.৬-২৬.৩

আপেক্ষিক আর্দ্রতা (শতকরা)

৮১.২-৮১.৩

৮৭.৭-৯৫.২

৮৭.২-৯১.১

৮৮.৩-৯৫.৯

৮৪.৮-৮৮.৩

৮১.২-৯৫.৯

বাতাসের গতিবেগ (কিমি/ ঘন্টা)

৪.৯

১০.৬

৭.৬

৭.৯

৭.৩

৪.৯-১০.৬

বাতাসের দিক

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম

মেঘের পরিমান (অক্টা)

আংশিক মেঘলা

আংশিক মেঘলা

আংশিক মেঘলা

আংশিক মেঘলা

আংশিক মেঘলা

আংশিক মেঘলা

 

 


ধান আমন

  • পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
  • বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
  • সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
  • জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।

সবজি

  • জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
  • বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
  • করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
  • আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
  • বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
  • সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।

উদ্যান ফসল

  • আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
  • বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
  • পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
  • বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
  • সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।

গবাদি পশু

  • গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
  • লাম্পি স্কিন ডিজিজ প্রতিরোধে ভেটেরিনারি হাসপাতালে পরামর্শ নিন।
  • কার্বন নি:সরণ কমানোর জন্য গবাদি পশুর নিরাপদ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করুন।
  • গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
  • গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
  • গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
  • গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
  • মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।

হাঁসমুরগী

  • শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
  • খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
  • হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
  • রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।

মৎস্য

  • মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
  • শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
  • ১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
  • মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
  • নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
  • প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
  • মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
Attachments
Publish Date
02/10/2024
Archieve Date
31/10/2056